স্ত্রী কার আনুগত্য করবে; স্বামীর নাকি পিতা-মাতার
প্রশ্ন: তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার স্ত্রী দেড় বছর ধরে তার ভাইয়ের বাড়িতে আছে।তাকে আসতে বলেছিলাম ও আনতে গিয়েছিলাম।কিন্তু সে বলে আমার মা অনুমতি না দিলে আমি তোমার কাছে যাব না।যদিও সে আমার কাছে আসতে চায়।কিন্তু আমার শাশুরি চায় না। আমি জানতে চাই স্ত্রী কারবাধ্য থাকবে?
উত্তর: সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আসসালামু আলাইকুম।
প্রথমেই প্রশ্ন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এসকল ক্ষেত্রে স্ত্রী, পিতা মাতার চেয়ে স্বামীর বাধ্য থাকবে।
কারণ, আল্লাহ বলেছেন: “পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে।...” (সূরা নিসা ৪: ৩৪)
এমনকি রাসুল সা. স্বামীর অনুমতি ব্যতীত নফল রোজা রাখতেও নিষেধ করেছেন।(বুখারী ৪৮৯৯ নং হাদীস)
আল্লাহর রসুল বলেছেন, যদি কোন নারী ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, রমজানে রোজা রাখে, সতীত্বের হেফাজত করে, এবং তার স্বামীর আনুগত্য করে সে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে।
সময়ের স্বল্পতার কারনে আমরা সংক্ষেপে উত্তর লিখে দিলাম।
আরো বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
প্রশ্ন: তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার স্ত্রী দেড় বছর ধরে তার ভাইয়ের বাড়িতে আছে।তাকে আসতে বলেছিলাম ও আনতে গিয়েছিলাম।কিন্তু সে বলে আমার মা অনুমতি না দিলে আমি তোমার কাছে যাব না।যদিও সে আমার কাছে আসতে চায়।কিন্তু আমার শাশুরি চায় না। আমি জানতে চাই স্ত্রী কারবাধ্য থাকবে?
উত্তর: সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আসসালামু আলাইকুম।
প্রথমেই প্রশ্ন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এসকল ক্ষেত্রে স্ত্রী, পিতা মাতার চেয়ে স্বামীর বাধ্য থাকবে।
কারণ, আল্লাহ বলেছেন: “পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে।...” (সূরা নিসা ৪: ৩৪)
এমনকি রাসুল সা. স্বামীর অনুমতি ব্যতীত নফল রোজা রাখতেও নিষেধ করেছেন।(বুখারী ৪৮৯৯ নং হাদীস)
আল্লাহর রসুল বলেছেন, যদি কোন নারী ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, রমজানে রোজা রাখে, সতীত্বের হেফাজত করে, এবং তার স্বামীর আনুগত্য করে সে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে।
সময়ের স্বল্পতার কারনে আমরা সংক্ষেপে উত্তর লিখে দিলাম।
আরো বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
No comments:
Post a Comment